এদেশে থেকে ব্রিটিশ চলে যাবার পর আমরা আমাদের জাতীয় কাঠামো গড়ে তুলতে ব্যর্থ হয়েছি ,নিজের এই জন্ম ভুমির প্রতি সর্ব উচ্চ এবং পূর্ব পুরুষের দের পরম্পরা ও সংস্কৃতি যোগ্য সন্তান রুপে আচরণ অস্বীকার করবে ততদিন এদের মন বিদ্রোহী হয়ে থাকবে । আমরা পাশ্চাত্যের থেকে গণতান্ত্রিক কাঠামো কে গ্রহণ করেছি । এই পরীক্ষা নিরীক্ষা আমরা কত সফল হয়েছি তা অবশ্য করব । অবশ্য জরুরী অবস্থার বিরুধে সংগ্রাম আর ইন্দ্রিরা গান্ধির পরাজয় আর সাধারন পরিবারের সন্তান নরেন্দ্র মোদীর ভারতবর্ষের প্রধানমন্ত্রী পদে বসা ভারতের গণতন্ত্রের ইতিহাসে স্মরণীয় ঘটনা । মাঝ পথে আর ঘটনা পেরিয়ে আমরা বিশ্বে কল্যাণ কামী রাষ্ট্র হিসাবে তুলে ধরেছে । কিন্ত রাষ্ট্র এখন জনগণের ইচ্ছার প্রতীক হতে পারেনি । সারা দুনিয়াতে কার্ল মার্কস লেনিন মাও কাস্ত্রো হচিমিন এর পথে পথ খুঁজেছে দেশের কমিউনিস্টরা । জনগণের কাছে কমিউনিস্টদের যে আবেদন আছে তা হল অর্থ নৈতিক আবেদন । তাদের বুলি ও স্লোগান অতীতে আমাদের দেশের জাতীয় নেতারা প্রভাবিত হয়েছিলেন । অর্থ নৈতিক উন্নয়ন হল কমিউনিস্ট দের বেঁচে থাকার একমাত্র পথ । তারা বলছে জনগণের কানে অবিরত জীবনধারণের উচ্চতর মানের কথা বলা হয়েছে । যার কাজ এইভাবে তাদের আশা আকংখা বাড়িয়ে দেওয়া যার হতাশা বোধ প্রকট করা হচ্ছে । জনগণের অসন্তোষ ও অরাজগতা পথ প্রশস্ত করে ।
দেশ প্রেম চরিত্র ও জ্ঞানের মত উচ্চ ভাবের জন্য আবেদন কোঁথাও পাওয়া যায় না , সাংস্কৃতিক ,বৌদ্ধ ক , নৈতিক , উন্নতির উপর ও জোর দেওয়া হয় না । এই ধরনের দুর্বল মনোভাব নৈরাশ্য পীড়িত মনেই কমিউনিজম বাসা বাধতে পারে ।
কমিউনিজম বিভীষিকা আটকাতে পাশ্চাত্য দেশ গুলি যে পথ, দৃষ্টি ভঙ্গি নিয়েছিল আমেরিকা একদিন ভাবত অস্ত্র দিয়ে বা ডলারে সাহায্যে কমিউনিজমের প্রসার আটকাবে । কমিউনিজম আজ ইতিহাসে পাতায় । মতাদর্শ গত কারনে কমিউনিজম বিদায় নিয়েছে । এরা পথ দেখাতে পারেনি । বিশ্বাসের ক্ষেত্রে রিক্ততা শুন্য স্থান পুরনে ক্ষণিকের জন্য সেই শুন্যতা পুরনে এগিয়ে এসেছিল । আর বিশ্বাসের নাম কমিউনিজম ।
কিন্তু আমাদের প্রাচীন ও জীবনদায়ী বিশ্বাস যা আমাদের অস্তিত্ব কে ধরে রেখেছে এবং সংস্কৃতি র সুন্দর তম পুস্প গুলি বিকশিত করেছে তাকে উৎপাটিত করার প্রচেষ্টা জাতীয় জীবনে বিপর্যয় আনবে । লাঙল যার যার জমি তার বা বিনবা ভাবের ভু দান যজ্ঞ কোনটা ও সমস্যা সফল হয়নি । বাংলা কমিউনিস্টদের ৩৪ বছর রাজ্য চালাতে দিয়েছে । অর্থনৈতিক বৈষম্য যতদিন থাকবে ততদিন কমিউনিজমের অগ্রগতি হলেও তা যে চুরান্ত নয় । গভীর চিন্তন মনন করলে কমিউনিজমের যা কিছু
বার বাড়ন্ত তা ঘৃণা কে কেন্দ্র করে আর সেই ঘৃণার আসল কারন শ্রমের মর্যাদা র ভাবনা তাকে আমরা ঠিক ভাবে গ্রহণ করি নি । যেমন ২০/৫০ টাকা রোজগার করে রিস্কাবালা তাকে আমরা তুই ওই বলে সম্বোধন আর ২০০ টাকা পাওয়া কেরানিকে বাবু বলি । আর জীবনের সব ক্ষেত্রে এই দৃষ্টি ভঙ্গি আর মনোভাব সাম্প্রতিক কালে আমাদের সমাজ এই বিকৃতি শিকার ।
আমাদের দর্শনে কর্মে কোন উচ্চ নীচ ভেদ নাই ।সমস্ত কাজ সেই একই সর্ব শক্তিমানের পুজা , সমাজ স্বরূপে তার প্রকাশ ।
ভারতের শাশ্বত সংস্কৃতি পরম্পরা র আধার শিলা উপর অধিষ্ঠিত আমাদের সমাজ ।
দেশ প্রেম চরিত্র ও জ্ঞানের মত উচ্চ ভাবের জন্য আবেদন কোঁথাও পাওয়া যায় না , সাংস্কৃতিক ,বৌদ্ধ ক , নৈতিক , উন্নতির উপর ও জোর দেওয়া হয় না । এই ধরনের দুর্বল মনোভাব নৈরাশ্য পীড়িত মনেই কমিউনিজম বাসা বাধতে পারে ।
কমিউনিজম বিভীষিকা আটকাতে পাশ্চাত্য দেশ গুলি যে পথ, দৃষ্টি ভঙ্গি নিয়েছিল আমেরিকা একদিন ভাবত অস্ত্র দিয়ে বা ডলারে সাহায্যে কমিউনিজমের প্রসার আটকাবে । কমিউনিজম আজ ইতিহাসে পাতায় । মতাদর্শ গত কারনে কমিউনিজম বিদায় নিয়েছে । এরা পথ দেখাতে পারেনি । বিশ্বাসের ক্ষেত্রে রিক্ততা শুন্য স্থান পুরনে ক্ষণিকের জন্য সেই শুন্যতা পুরনে এগিয়ে এসেছিল । আর বিশ্বাসের নাম কমিউনিজম ।
কিন্তু আমাদের প্রাচীন ও জীবনদায়ী বিশ্বাস যা আমাদের অস্তিত্ব কে ধরে রেখেছে এবং সংস্কৃতি র সুন্দর তম পুস্প গুলি বিকশিত করেছে তাকে উৎপাটিত করার প্রচেষ্টা জাতীয় জীবনে বিপর্যয় আনবে । লাঙল যার যার জমি তার বা বিনবা ভাবের ভু দান যজ্ঞ কোনটা ও সমস্যা সফল হয়নি । বাংলা কমিউনিস্টদের ৩৪ বছর রাজ্য চালাতে দিয়েছে । অর্থনৈতিক বৈষম্য যতদিন থাকবে ততদিন কমিউনিজমের অগ্রগতি হলেও তা যে চুরান্ত নয় । গভীর চিন্তন মনন করলে কমিউনিজমের যা কিছু
বার বাড়ন্ত তা ঘৃণা কে কেন্দ্র করে আর সেই ঘৃণার আসল কারন শ্রমের মর্যাদা র ভাবনা তাকে আমরা ঠিক ভাবে গ্রহণ করি নি । যেমন ২০/৫০ টাকা রোজগার করে রিস্কাবালা তাকে আমরা তুই ওই বলে সম্বোধন আর ২০০ টাকা পাওয়া কেরানিকে বাবু বলি । আর জীবনের সব ক্ষেত্রে এই দৃষ্টি ভঙ্গি আর মনোভাব সাম্প্রতিক কালে আমাদের সমাজ এই বিকৃতি শিকার ।
আমাদের দর্শনে কর্মে কোন উচ্চ নীচ ভেদ নাই ।সমস্ত কাজ সেই একই সর্ব শক্তিমানের পুজা , সমাজ স্বরূপে তার প্রকাশ ।
No comments:
Post a Comment